বিজয়ের রঙে রঙিন ক্যাম্পাস || ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
১৬ ই ডিসেম্বর; বাংলাদেশের বিজয় দিবস। ১৬ ই ডিসেম্বর বাঙালি পেয়েছিল তাদের কাঙ্খিত জয়। তাই বাঙ্গালীদের খুশির দিনগুলোর মধ্যে বিজয় দিবস অন্যতম। পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ নয়মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে ডিসেম্বর মাসের এই ১৬ তারিখে বেজে উঠেছিল বিজয়ের গান, এসেছিলো খুশির জোয়ার। যে বিজয় ছিলো ৩০ লক্ষ মানুষের রক্তের দাম, ছিলো হাজারো সন্তানহারা মায়ের প্রতিদান।
২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা হওয়ার পর থেকে দীর্ঘ নয় মাস বাংলাদেশ পরিণত হয়েছিল এক মৃত্যুপরীতে। হাজারো মা হারিয়েছিলো তার সন্তান, ছেলে হারিয়েছে তার বাবা, বোন হারিয়েছে তার ভাই। দেশের লাখো লাখো মা-বোনেরা পথে ঘাটে হয়েছে নির্যাতিত। তবুও বাংলার দামাল ছেলেরা হাল ছেড়ে দেয়নি। অস্ত্রসস্ত্র ছাড়াই রুখে দাঁড়িয়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বিপক্ষে। শেষ পর্যন্ত বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলো বাংলা দামাল ছেলেরা। তাদের এই অসামান্য অবদানেই আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন সার্বভৌমিক বাংলাদেশ। মালিক হয়েছি একটি স্বাধীন মানচিত্রের।
এই স্বাধিনতাকে বরন করে নিতে প্রতিবারের মতো এবাবো বর্ণিল সাজে সেজেছে বিশ্ববিদ্যাল প্রাঙ্গণ। সাজানো হয়েছে প্রত্যেকটি উচু ভবন, রাস্তায় রাস্তায় আকানো হয়েছে রং-বেরঙের আলপনা। পাশাপাশি আয়োজন করা হয়েছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। চাকরী জীবনে এসেও সময়গুলোকে একটু রঙিন করে তুলতে ক্যাম্পাসে ছুটে যাওয়া। মহান বিজয় দিবসটাকে প্রিয় বন্ধুদের সাথে প্রিয় ক্যাম্পাস উপভোগের চাইতে আর ভালো কি হতে পারে!